Headline if Discussion : "
  • হাদিস মানা কতটুকু জরুরি।" ৩-য় অালোচনা:
  • "
    Headline in Engish : "
  • How important it is to accept the hadith. "3rd discussion:
  • "

    ### কাফেরদের কিছু ফিতনা ও সহিহ হাদিস অশ্বিকার করার কুফল: 

    # আন নিসা 4:150
    যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদেরকে অস্বীকার করে আর আল্লাহ ও রসূলদের মাঝে পার্থক্য সৃষ্টি করতে চায় আর বলে কতককে আমরা মানি আর কতককে মানি না, আর তারা তার (কুফর ও ঈমানের) মাঝ দিয়ে একটা রাস্তা বের করতে চায় ।
    # আন নিসা 4:151
    তারাই হল প্রকৃত কাফির আর কাফিরদের জন্য আমি অবমাননাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি। 
    # আল-মা’ইদাহ 5:41
    হে রসূল! কুফরীর ব্যাপারে তাদের প্রতিযোগিতা যেন তোমাকে দুঃখ না 
    দেয়, যারা মুখে বলে ঈমান এনেছি। কিন্তু তাদের অন্তর ঈমান আনেনি। 

    *** প্রাপ্ত বিষয় প্রেক্ষাপটঃ
    প্রথম অায়াতটিতে ৩টি দলের কথা বলা হয়েছে। ১-ম দল: যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদেরকে অস্বীকার করে। পরবর্তি দল আল্লাহ ও তাঁর রসূলের মাঝে পার্থক্য করে ২ ভাবে। কারণ পার্থক্য সাধরণত ২টা রাস্তার নির্দেশ করে ১ ভাবে সম্ভব নয়। তাই মত ও হয় দুটি। একটা ওন্যটার বিপরীত। মূলত এটা প্রথম পর্যায়ের বিপরীত। কারণ প্রথম পর্যায়ের গোষ্ঠি আল্লাহ ও রসূলকে একই পর্যায়ের গন্য করে, তারা কাওকেই মানে না আল্লাহ ও তাঁর রাসূল এদের চোখে একই রকম। কিন্তু ২-য় দল: যারা অাল্লাহকে স্বিকার করে কিন্তু তার রাসূলকে অস্বিকার করে। ৩-য় দল ব্যাক্তি রাসূলকে স্বিকার করে অাল্লাহকে বাদ দিয়ে কিছু সুবিধা ভোগ করতে চায়। অার এই ২-য় ও ৩-য় দলটি অাল্লাহ ও তার রাসুলের মাঝে পার্থক্য করে নিজের সুবিধা মত একটি পথ বের করতে চায়। যার যেটায় সুবিধা হয়। যাতে অাল্লাহর অায়াতের সুবিধামত ব্যাক্ষা তৈরি করে কষ্টকর কিছু বিষয় বাদ দিয়ে দুনিয়াবি কিছু সুযোগ সুবিধা লাভ করে নিতে পারে। যদি অাল্লাহর অায়াতের বাস্তব অবস্থা ও ব্যাক্ষার ব্যাপারে রাসূলের মত গ্রহণ করে তাহলে ওন্য কারো মত ও ব্যাক্ষার কোন মূল্য থাকবে না তাই তারা অাল্লাহ ও তার রাসূলের মধ্যে পার্থক্য তৈরি করতে চায়। যারা দ্বারা কিছু সুবিধা ভোগ করে নিতে পারে। এমন কিছু লোক নবী (সা:) এর জীনন্দশায়ও তৈরি হয়ে ছিল। যারা কুরঅানের অায়াত সমূহের অপব্যাক্ষা করা শুরু করেছিল নবী (সা:) জীবিত থাকা অবস্থাতেই। অাবার কিছু লোক মুসলিমদের ভেতর থেকে বের হয়েছিল যারা কুরঅান মানবে কিন্তু রাসূলের দেয়া বিচার ফয়ছালা তাদের পক্ষে না যেয়ে ওন্য কারো পক্ষে গেলে তার দ্বারা অসন্তুষ্টি প্রকাশ করত। এমনও ঘটনা ঘোটেছে যে রাসূলের বিচার পছন্দ না হওয়ায় ওমর (রা:) এর কাছে তার জাষ্টিফাইয়ের জন্য গিয়েছে। এমন বিচার চাওয়ায় ওমর (রা:) সেই মুসলিমকে তরবারি দ্বারা দ্বিখন্ডিত করে দিয়েছিল। কারণ ওমর (রা:) এর কাছে রাসূলের ফয়ছালার উপরে কোন মুসলিম ওন্য কারো কাছে ফয়ছালা চাইলে তার বিচার এমনই করতেন। কোন সাহাবাই রাসূলের ফয়ছালার উপরে কারো ফয়ছালা বড়ো করে দেখেন নাই। অাবার অনেকে নবী (সা:)কে এতটাই মর্যাদা সম্পন্ন বলে উল্লেক্ষ করে যে এমন মর্যাদ অাল্লাহ নিজেও নবী (সা:)কে দেন নাই। শুধু তাই নয় তারা মর্যাদার দিকদিয়ে নবী (সা:)কে অাল্লাহর চাইতে কম করে উপস্থাপন করেন না বরং কোন কোন ক্ষেত্রে বেশিই করে থাকেন। যেমন হাশরের বিচার দিনে নবী (সা:) ও তার অাশেকেরা বড়ো বড়ে জাহাজ নিয়ে তাদের অনুষারিদের জান্নাতে পার করে দেবেন। তাদের অনুষারিরা যত খারাপ কাজ ও গুণাহ করে থাকুক না কেনঅাল্লাহ তাদের বাধা দিতে পারবেন না, নাউজুবিল্লাহ। তারা অারো বলে থাকেন নবী (সা:) নূরের তৈরি। তিনি সর্বত্র বিরাজমান। অাল্লাহ সর্বত্র না থাকলেও সমস্য নাই ইত্যাদি অারো অনেক কিছু। তারাই রাসূলের নামে মিথ্যা হাদিস রচনা করে থাকে। কারণ অাল্লাহ তাদের এ ব্যাপারে স্বাধিনতা দিয়েছেন। অাল্লাহ কুরঅান যেমন অবিকৃতির হাত থেকে বাচানোর ওয়াদা করেছেন তাই পূর্বের কিতাবের মত কুরঅান বিকৃতি করতে না পেরে হাদিসের বিকৃতির মধ্যদিয়ে তাদের প্রতিযোগীতা চালিয়ে যাচ্ছে। এটা মূলত অাল্লাহর ২টা পরিক্ষা। একটা মূল বিষয়টার পরিবর্তন ও ওন্যটা মূল বিষয়টা ঠিক রেখে তার ব্যাক্ষার পরিবর্তন। অামরা অনেকেই মনে করি যারা অাল্লাহ ও তার রাসূলকে অশ্বিকার করে তারাই কাফির। কিন্তু অাল্লাহ বলছেন ২-য় অায়াতে এদের প্রত্যেকের অবস্থা একই রকম। তারা প্রত্যেকেই কাফির। এটা ইসলামকে ধ্বংশের জন্য অবিশ্বাসিদের একটা প্রতিযোগীতা। কেও সরাসরি করে কেও নিজের 'গা' বাচিয়ে করে বা প্রতারণার অাশ্রয় নিয়ে করে ঈমানদারের অাদলে যা ৩-য় অায়াতে বলে দেওয়া হয়েছে। ইসলামের প্রতি নানা মুখি হামলার ৩টি পর্যায় এখানে বলে দেয়া হয়ছে। কেও সরাসরি করে থাকে। অাবার কেও পরক্ষভাবে করে থাকে, মনে হবে এরাও ঈমানদারদেরই একটি অংশ। কারণ তারা কিতাবের অায়াত গুলো দ্বারাই এমন রাস্তার জন্ম দিতে উদ্দত হয়। কিন্তু এরা সবাই বিপথগামী। শুধু তারাই সৎপথের হবে যারা অাল্লাহ ও তার রাসূলের (হাদিসের) মাঝে কোন পার্থক্য না করে। যারা করে তারা মূলত কুরঅানের (আনফাল ৮:৪৬, "হুজরাত ৪৯:১,২" আল-হাদীদ ৫৭:২৮) এর হুকুম অমান্য করে বলেই এসব করার অবকাশ পায়। তারা জেনেশুনেই নিজের অহংকারের বশে মুসলীম উম্মাহের ভেতর ভাঙ্গণ সৃষ্টি করার উদ্দেশ্যেই করে। কারণ যারা সরাসরি অশ্বিকার করে তাদের দ্বারা এত বড় ভাঙ্গণ সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। তাই বুঝে হোক অার না বুঝে হোক তাদের পথ অনুষরণ করলে ধ্বংশ ছারা কোন পথ খোলা থাকবে না। যেমন ইউসুফ (অা:) এর স্বপ্নের ব্যাক্ষা মেনে না নিলে তারা দুরভিক্ষে পতিত হত ঠিক তেমনই। তাদের এমন অবস্থা কুরঅানেও তুলে ধরা হয়েছে (আল-আ‘রাফ 7:182)
    "যারা আমার আয়াতগুলোকে প্রত্যাখ্যান করে আমি তাদেরকে ধাপে ধাপে এমনভাবে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাই যে, তারা টেরও করতে পারে না।"

    # আলি ‘ইমরান 3:100
    হে মু’মিনগণ! তোমরা যদি কিতাবীদের মধ্য হতে কোন দলের কথা মেনে নাও, তবে তারা তোমাদের ঈমান আনার পর আবার তোমাদেরকে কাফির বানিয়ে ছাড়বে। 
    # আলি ‘ইমরান 3:101
    আর তোমরা কেমন করে কুফরী করতে পার যখন তোমাদেরকে আল্লাহর আয়াতসমূহ পড়ে শুনানো হচ্ছে এবং তোমাদের মাঝে তাঁর রসূলও (বর্তমান হাদিস বা রাসূলের জীবনীতে) মওজুদ আছেন? যে ব্যক্তি আল্লাহকে সুদৃঢ়ভাবে গ্রহণ করে, নিশ্চয়ই সে সরল পথের দিকে পরিচালিত হবে।" 

    *** প্রাপ্ত বিষয়: অাল্লাহ যুগে যুগে যত কিতাব নাজিল করেছেন তার কিতাবধারিদের মধ্যহতে সবসময়ই কিছু দল এর ভ্রান্ত ব্যাক্ষাদিয়ে মানুষদেরকে বিভ্রান্ত করে ভুল পথে চালানোর চেষ্টা করেছে। এমনকি এই অায়াত অনুযায়ি কুরঅানও সেই কিতাবের বাহিরে নয় যদি অামরা বিশ্বাস করি কুরঅানের সকল অায়াতই সর্বকালের জন্য শিক্ষণীয়। কারণ কুরঅান নিজেও বলছে এর দ্বারা কিছু মানুষ গোমরাহি ক্রয় করে। অার কিতাবীদের এমন ভ্রান্ত পথ হতে বাঁচার একটাই রাস্তা দেখানো হয়েছে এই অায়াতে অার তা হল নবী করিম (সা:)। যারা মনে করে নবী (সা:) এর মৃত্যুর সাথে সাথে তার সব শেষ হয়ে গেছে তাদের জন্য সঠিক পথ পাওয়ার রাস্তাও বন্ধ হয়ে গেছে এই অায়াত অনুযায়ী। কারণ এই অায়াতে বিপথগামী কিতাবীদের ফিতনা হতে বাচার একটাই মাধ্যম দেখানো হয়েছে তা হচ্ছে নবী (সা:)। অার যারা মনে করে নবী (সা:) মারাগেলেও তার রেখে যাওয়া পথনির্দেশনা (হাদিস) এখনও বিদ্যমান তাদের পথভ্রষ্ট হওয়ার সুযোগও কম। অারো স্পষ্ট করে বলা হয়েছে - (আন নিসা 4:113) "যদি তোমার প্রতি আল্লাহর করুণা এবং দয়া না হত, তবে তাদের একদল তো তোমাকে পথভ্রষ্ট করতেই চেয়েছিল; বস্তুতঃ তারা নিজেদেরকে ছাড়া অন্য কাউকে পথভ্রষ্ট করে না আর তারা তোমার কিছুই অনিষ্ট করতে পারবে না, কারণ আল্লাহ তোমার প্রতি কিতাব ও হিকমাত নাযিল করেছেন এবং তুমি যা জানতে না তা তোমাকে শিক্ষা দিয়েছেন এবং তোমার উপর রয়েছে আল্লাহর অপরিসীম অনুগ্রহ" 

    এখানে অালাদা ভাবে কিতাবের সাথে  (وَٱلْحِكْمَةَ =  ও প্রজ্ঞা বা হাদিস) শব্দটা ব্যাবহার করা হয়েছে। এখানে 'ও' বা 'এবং' শব্দ দিয়ে কিতাবের সাথে জুরেদেয়া হয়েছে রাসূলের প্রজ্ঞাকে। যা কোন ফেরেস্তা ছারাই রাসূল (সা:) এর নিকট অাসত। অার এটিই হচ্ছে কিতাবকে সঠিক ভাবে বুঝে সঠিক ভাবে একটি মাত্র পথে চলার একমাত্র মাধ্যম রাসূলের জন্য এবং সাধার মানুষের জন্য। কিন্তু কিছু বিপথগামী কিতাবীরা বর্তমানেও কিতাব বা কুরঅানের অপব্যাক্ষা করে মানুষকে বিভ্রান্তের ভেতর ফেলে দিতে চাইছে যাতে থাকছেনা রাসুলের বা হাদিসের কোন হস্তক্ষেপ। তাদের কিতাব বা কুরঅানের ব্যাক্ষার যে ছিনিবিনি অবাস্থা তা দেখে ১৪০০ বছর অাগের এই অায়াতের বাস্তব অবস্থা যে কোন সুস্থমস্তিষ্কের লোক বুঝতে পারবে। অাসলে এর দ্বারা তারা নিজেরাই নিজেদের ক্ষতি করে চলেছে। (আল ‘ইমরান 3:69) " কিতাবধারীদের একদল চায় যাতে তোমাদেরকে পথভ্রষ্ট করতে পারে, অথচ তারা নিজেদেরকে ছাড়া অন্য কাউকেও পথভ্রষ্ট করে না, কিন্তু তারা উপলব্ধি করতে পারে না।"

    প্রকৃত পক্ষে রাসূলকে তুচ্ছজ্ঞান করার কারণে তাদের এমন অবস্থা যার দ্বারা উপলব্ধি করার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেছে (আল-হুজরাত ৪৯:১,২)। কেও অাল্লাহর কাছ থেকে চেয়ে পায় সুস্থতা ও রোগ মুক্তি, অাবার কেও পায় জরা, অসুস্থতা এতেও তাদের উপলব্ধি হয়না। প্রকৃতপক্ষে কুরঅান এদের অবস্থা এমন ভাবেই উপস্থাপন করেছে - আন নিসা 4:143 "তারা মাঝখানে দোদুল্যমান, না এদের দিকে, না ওদের দিকে; বস্তুতঃ আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তুমি তার জন্য কক্ষনো কোন পথ পাবে না।"

    তাই অাল্লাহ্ অামাদের মত সাধারণ মানুষদেরকে বিপথগামীদের জন্য বলতে বলেছেন। 

    (আল-মা’ইদাহ 5:77) "বল, হে কিতাবধারীগণ! তোমরা তোমাদের দ্বীন সম্বন্ধে অন্যায়ভাবে বাড়াবাড়ি করো না, আর সেই সম্প্রদায়ের খেয়াল খুশির অনুসরণ করো না যারা ইতোপূর্বে পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে, অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে আর সোজা পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে গেছে।"

    অার অাল্লাহ অামাদেরকে সঠিক পথ খুজতে বলেছেন এভাবে - (আল-মা’ইদাহ 5:15) "হে কিতাবধারীগণ! তোমাদের কাছে আমার রসূল এসে গেছে, সে তোমাদেরকে অনেক বিষয় বর্ণনা করে কিতাব থেকে যা তোমরা গোপন করতে আর অনেক বিষয় উপেক্ষা করে। তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ হতে জ্যোতি ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে।"

    এখানে অাল্লাহ ২টি বিষয় মানুষের জন্য পাঠিয়েছেন  ১-ম রাসূল ও ২-য় জ্যোতিময় স্পষ্ট কিতাব। তাই অামাদের উচিৎ নবী করীম (সা:) এর বিদায় হজ্জের ভাষণ অনুযাই কিতাব বা কুরঅান এবং রাসূলের হিকমাহ বা হাদিস অাকরে ধরা এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন না হওয়া। কারো প্ররোচনায় বিভ্রান্ত না হওয়া। বিদায় হজ্জের ভাষণ:
    * এখানে উপস্থিত লোকেরা যেন অনুপস্থিত লোকদের পর্যন্ত আমার এই কথাগুলি পৌঁছাইয়া দেয়। কেননা যাহাদের নিকট ইহা পৌঁছানো হইবে, তাহাদের অনেকেই আজিকার শ্রোতাদের অপেক্ষা অধিক হাদীস হিফাযতকারী হইতে পার।[বুখারী শরীফ, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২১।]

    # আল-জাসিয়া 45:17
    আর দ্বীনের ব্যাপারে তাদেরকে দিয়েছিলাম সুস্পষ্ট নিদর্শন। কিন্তু তাদের কাছে জ্ঞান আসার পরও শুধু নিজেদের মধ্যে বাড়াবাড়ির কারণে তারা মতভেদ করেছিল। তারা যে বিষয়ে মতভেদ করত, তোমার প্রতিপালক কিয়ামাতের দিন সে বিষয়ে তাদের মধ্যে ফয়সালা করে দেবেন। 
    # আলি ‘ইমরান 3:105
    তোমরা সেই লোকদের মত হয়ে যেয়ো না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শন পৌঁছার পরে বিভক্ত হয়েছে ও মতভেদ করেছে এবং এ শ্রেণীর লোকেদের জন্য আছে মহা শাস্তি। 

    ** প্রাপ্ত বিষয়: এই ২টি অায়াতেই স্পষ্ট ভাবে বলেদেয়া হয়েছে কিতাবিদের বাড়াবাড়ির কথা। তারা শুধু মাত্র কিতাবের অায়াত গুলোকে নিজেদের ইচ্ছামত ব্যাক্ষা দাড়করিয়ে নিজেদের সার্থে ব্যাবহার করার জন্য বাড়াবাড়িতে লিপ্ত হয়েছিল। তাদের এই বাড়াবাড়ির দ্বিতিয় অারেকটি কারণ ছিল এই ব্যাক্ষার ব্যাপারে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠিত করা। একজন অারেক জনের উপর প্রাধান্য সৃষ্টি করা। এক কথায় অহংকার করা। যে অহংকার তাদেরকে গ্রাস করে ফেলেছিল।

    চলবে (_ _ _ _)